“দূরত্ব হোক সামাজিক; সম্পর্ক হোক আত্মিক।”
একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বড় মানবিক সংকট যে করোনা অতিমারি তা হলফ করেই বলা যায়। সংক্রমণ হার যখন একদম চূড়ান্তে ছিল তখন এই পৃথিবী হয়ে উঠেছিল একটি মৃত্যু উপত্যকা। ঐ সময়টিতে মানবিক সংকটগুলো এতই করুন ছিল যে নিউইয়র্কের গভর্নর এ্যান্ডরু কুয়োমো ভাইরাস সংক্রমণের ভয়াবহতাকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের “D-Day” এর সাথে তুলনা করেছিলেন। করোনা অতিমারির সময় মানব জীবনের সংকটাপন্ন অবস্থায় আমরা দেখতে পেয়েছি সম্প্রীতিবোধ, ভালবাসা এবং ভ্রাতৃত্ববোধের সুন্দরতম কিছু উদাহরন। আমরা দেখেছি এমন অনেক মানুষের উদাহরণ যারা নিজের জীবনের কথা না ভেবে অন্যকে সাহায্য করেছে। সকল ধর্মীয় কুসংস্কারকে অতিক্রম করে ধর্ম- মত নির্বিশেষে একে অপরের পাশে থেকেছে। অনেক মুসলিম ভাই তার সনাতন ধর্মাবলম্বী ভাইয়ের সৎকারের ব্যবস্থা করেছে। অপরদিকে অনেক সনাতন ধর্মাবলম্বী তার পাশের মুসলিম ভাইয়ের দাফনের ব্যবস্থা করেছে। এই অসহায় অবস্থায় এমন মানবিক বোধের উদাহরণ আমাদের মধ্যে এক ধরনের কর্তৃত্বের অনুভূতি দিয়েছিল যা টিকা, ঔষধ,ভ্যান্টিলেটর না থাকা সত্বেও আমাদের মধ্যে বেঁচে থাকা অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিল।
তাই এই মানবিক বোধের দৃষ্টান্ত থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আমরা নিয়ে এসেছি
বিশ্ব আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতি সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত “সম্প্রীতি সন্ধ্যা ২০২২”
অংশগ্রহণের নিয়মাবলিঃ
১)সকল ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহণ করতে পারবে।
২) সবার পারফরম্যান্স ভিডিও রেকর্ড করে নিম্নোক্ত ইমেইলে পাঠাতে হবে।
৩) ভিডিও পারফরম্যান্স তিন মিনিটের ভিতর হওয়া বাঞ্ছনীয় এবং প্রত্যেকটি পারফরম্যান্স ধর্মীয় সম্প্রীতি সম্পৃক্ত হতে হবে।
৪) সকলের পারফরম্যান্স বিচারকবৃন্দ দ্বারা বাছাই করা হবে।
#সেগমেন্ট
১)সঙ্গীত
২)নৃত্য
৩)আবৃত্তিসহ অন্যান্য শৈল্পিক প্রতিভা
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুনঃ
https://fb.me/e/2dypIvaip